
বর্তমান স’রকারকে স্বৈ’রাচার আখ্যা দিয়ে ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নুর আরও বলেন, স্বৈ’রাচার স’রকারের কাছে দেশে আজ কেউই নিরাপদ নয়। সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি খু’ন হয়েছেন, পু’লিশ সে’নাবা’হিনীর একজন মেজরকে গু’লি করে মারল, ছাত্রলীগের স’ন্ত্রাসীরা আবরার, বিশ্বজিতের মতো অসংখ্য মানুষকে হ’ত্যা করেছে।
তিনি বলেন, ছাত্রলীগ, যুবলীগ গুণ্ডালীগ এবং ভারেতর দালাল প্রশাসনের মাধ্যমে স’রকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে দেশে স্বৈরতন্ত্র কায়েম করেছে। এর বি’রুদ্ধে সবাইকে জেগে উঠতে হবে। সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিতের যে লক্ষ্য-উদ্দেশ্য নিয়ে মুক্তিযু’দ্ধ হয়েছিল বিজয়ের ৫০ বছরেও তা অর্জিত হয়নি। ক্ষ’মতা কেন্দ্রিক সং’ঘাত-সহিং’সতার রাজনীতিতে ৫০ বছরেও জন-আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা যায়নি।
এ সময় তিনি ছাত্র, যুব, শ্র’মিক অধিকার পরিষদের নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং মুক্তিযু’দ্ধের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ গড়তে গণআন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান। নূর বলেন, বর্তমান ভোটারবিহীন অ’বৈধ স’রকারের সময় শেষ হয়ে আসছে। জনগণকে রাজপথে নামতে হবে। জনগণ রাজপথে নামলে স্বৈ’রাচার ও তার দোসররা দেশ ছেড়ে পালাবে।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের ভারপ্রা’প্ত আহ্বায়ক রাশেদ খাঁন, ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক ফারুক হাসান, যুব অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক আতাউল্লাহসহ সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় নেতারা।




